the valentines day 2011

on 14th feb experience a boom over here

... till then enjoy these tit bits.

The giant confusion

 

Mukesh Ambani in his new 27 storeyed House--

 

Mukesh bhai gets up from his bed room on 15th floor, takes a swim in the

swimming pool on 17th floor, has breakfast on the 19th floor, dresses up

for office on 14th floor, collects his files and office bag from his

personal office on 21st floor, wishes Bye to Nitabhabhi on 16th floor,

says See You to his children on 13th floor, and goes down on 3rd floor

to self drive his 2.5 Crore Mercedes to office, but then he finds out

that he has forgotten the car keys upstairs. 

But on which floor ?

15th,17th,19th,14th,21st,16th or 13th ?

 

He phones to all his servants, cooks,maids, secretaries, pool attendents

gym trainers, etc. on all the floors.

 

There is a hectic search and lot of running about on all the floors,but

the key is not traceable .

 

Fed up , after half an hour, Mukeshbhai leaves in a chauffer driven

ordinary Ikon car.

 

At 3.30 P.M. late in the afternoon it is discovered that 4 days back , a

temporary replacement maid had washed Mukeshbhai's pant and hung it to

dry on a string in the balcony of 16th floor, with car keys in the pant

pocket.

The key had blown away somewhere in the high winds at 16th floor level

and was never found. This was found out because of Nitabhabhis habit of

checking cloths given for ironing personally.

 

After 3 days Nita bhabhi complained to Mukesh bhai that where was he

roaming till 3 A.M. last night ? Mukeshbahi said the he was at home all

night.

 

Then why did the helicopter land in the terrace at 3 A.M. I was so much

worried. I could not sleep whole night, said Nitabhabhi.

 

Oh That helicopter? That helicopter came from Germany, sent by Mercedes

people to deliver the duplicate car key. ;) ;) ;)

 

my view on reservation part 1

Do you recall the movement staged by "youth for equality" in kolkata a few years back? Their demand was simple. They wanted an equality of merit in admission to institutions. I was young at that time and didn't quite understand their motive. But now,after passing the 10+2 level, I understand how destructive and fatal is the reservation system for India.
It can be unanimously accepted that most of the "general caste" are furious with this system and its needless to say that GEN castes out number the RESERVED castes.This fury won't ever subside from those deprived general castes. Now lets move fifty years ahead. Its highly probable that at that stage all the senior GENERAL castes will boycott the service scheduled caste doctors engineers and even teachers. A teacher of mine was once joking with me,"U know Sahil, you will live to see a day when a severely distressed sick person,on his deathbed, will insist on seeing a GENERAL CASTE doctor even if a SCHEDULED CASTE doctor is available at that instant."
I laughed away at that day but now I see how significant was his statement.Want a proof?Here it is
A rank card of a boy who got admitted in medical courses this year read:
GENERAL RANK- 1800
SC RANK- 110
He is presently studying in a top medical college. But note here that his merit wise rank makes him ineligible even for a B PHARM course and that total medical seats add up to 1125. So an ineligible poor student of biological science takes up a seat in a medical college whereas a more meritorious boy of rank 850 is left out. WHY? because he is born as a GENERAL CASTE
Do you note how many times the word "Caste" has been used within this few sentences? It feel weird that in 2008,in ultra modern age India is back to its medieval practice of judging a person by his social status and not by his talent. Do you still doubt why India is still a DEVELOPING nation with 1/7th of the worlds population?
Unless India comes out of its reverie and make education unbiased,unless India frees its higher education from the shackles of reservation she will continue being a (under)developing nation who depends on other nation for almost everything.
I have no time today to continue so in part 2 I will try to explain the reason behind the reservation.With a pity I recall that b4 1947 it was English rulers who prevented India from taking "JAGATASABHAR SRESHTHA ASAN" and 60 years after independence its the INDIAN rulers who are preventing India from doing the same.
Let me know your criticism over this post

ANTI RESERVATION

Well i am not going to say anything about my feelings towards reservation or it is justice to education , merit , but will say just read this its fantastic, aptly written and clearly shows why most of us want to leave the country to study abroad ... nd everything , well u must be confused what i am saying so just read this ,

http://youthunite.wordpress.com/2008/07/05/class-analogy/

say no to caste reservation.(bengali story)

। অ-সাধারণ ।
আমার একটা দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে অখিলেশ দাস আর সবার মত সাধারণ নয়; বরং অসাধারণ। বাকিরা আমার সাথে একমত হোক বা না হোক।

আমি, অখিলেশ আর রাজেশ-তিন বন্ধু। তিন বন্ধুর মধ্যে রাজেশ হল সবচাইতে লম্বা, ফর্সা; সুন্দর দেখতে; আবার বড়লোকের ছেলে; তাই স্বাভাবিক ভাবে, তিনজনের মধ্যে লোকের চোখ প্রথমে ওর ওপরই পড়ত। আমি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে, আখিলেশও সেরকমই আনেকটা।
আমাদের সাথে রাজেশের চালচলনের কোনো মিল নেই। তবু আমরা বন্ধু। রাজেশ খেলাধূলায় যেমনি আসাধারণ; তেমনি পরাশুনায় তার জুড়ি মেলা ভার। প্রত্যকবার ফার্স্ট হয় ক্লাস থেকে।

অখিলেশ মধ্যবিত্ত হলেও অর ভাবনা-চিন্তা মধ্যবিত্ত নয়। ও সবসময় স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে; আরও, আরও ওপরে ওঠার স্বপ্ন। আমার দৃড় বিশ্বাস ছিল একদিন ও সবাইকে টপকে যাবে, সেদিন ও হবে সবার চোখে অসাধারণ।

এদের মধ্যে আমি হলাম ব্ল্যাক শীপ। কোনো কর্মেই অসাধারণত্ব লাভ করতে পারিনি। তবু সব কিছুই চেস্টা করার মধ্যে একটা তৃপ্তি লাভ করি।

ও! বলতেই ভুলে গেছি। অখিলেশকে অসাধারণ মনে করার কারণ ওর নামের বা পদবীর জন্য নয়; ওর কৃতীর জন্য, ওর কর্মের জন্য, ওর অন্তরের সত্য মানুষের জন্য; কারণ ওর মত মানুষের আজ পৃথিবীতে বড়ই অভাব।

দু-চারটে উদাহরণ দি।

রাজেশকে দাবায় কেউ কোনোদিন হারাতে পারে না। অখিলেশ পারে।

একদিন রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলেছি। হঠাৎ একজন হতদরিদ্র ভিখারী এসে হাত পাতল। আমি আর রাজেশ দেখেও দেখলাম না। আমাদের পকেটে তখন একশো-দুশো করে টাকা। অখিলেশ কিছুক্ষণ তার করুণ মুখের দিকে তাকিয়ে রইল তারপর পকেট থেকে দশ টাকার নোটটা বার করে দিয়ে দিল। আমরা বুঝতে বা জানতে পারিনি-সেদিন ওকে বাসে না উঠে হেঁটে বাড়ি ফিরতে হয়েছিল।

আর সেদিন এক্তা অচেনা ছেলের ঘুড়ি পেড়ে দেবার জন্য অসীমবাবুর ছাঁদে উঠে গেল। ভাগ্যিশ অসীমবাবুর ভয়ানক কুকুরটা টের পায়নি।

কোনোরকম কাজে কোনোরকম সাহায্য দরকার পড়লে অখিলেশ সর্বদা সহাস্যে সাহায্যের জন্য প্রস্তুত। আমরা অনেকেই ওকে দেখে অবাক হতাম। রাজেশের সাথে পাল্লা দিয়ে ও প্রত্যেকবার দ্বিতীয় হত। ফুতবল খেলাতেও রাজেশ যেদিন যেদিন আসত না; অখিলেশের দাক পড়ত; এমনিতে ও রোজ একই খেলা খেলতে পছন্দ করত না বলে রেগুলার টিমে চান্স পেতনা; অথবা নিতনা।

সেদিন যখন আমাদের উচ্চ-মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন হল; সেদিনকার ঘটনা আমাকে চিরকালের জন্য উদ্বেলিত করে গেল। আমরা সবাই নিজেদের ফর্ম খুব মন দিয়ে ভরতে ব্যস্ত; হঠাৎ খুব শোরগোল পড়ে গেল। মুখ তুলে ছেয়ে দেখলাম হেডমাস্টার অখিলেশের ফর্মটা হাতে নিয়ে খুব জোরে ধমক দিচ্ছে অখিলেশকে; তার লাল মুখ দেখে অনুমানেয় তিনি বেজায় চটেছেন যা খুব একটা হয় না-আর তাও আবার অখিলেশ! আর অখিলেশ; সে এক অদ্ভুত মুখ করে স্যারের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রয়েছে।
স্যারের রাগ একটু ঠান্ডা হলে; অখিলেশ যে কথাটা বলেছিল তা আমি জীবনে ভুলতে পারবনা-
“আমি তো নিজেকে ‘এস সি’ মনে করিনা, স্যার, তাই আমি জেনেরালের পাশে টিক মেরেছি; কিছু ভুল করলাম কি স্যার?”

এরপর, ওকে সাধারণ বা জেনেরাল শ্রেনীতে রাখা হল।


আমি জানি ও এস সি লিখলেও যা; না লিখলেও তাই। ওকে মানুষ হিসেবে থামাবার ক্ষমতা কারুর নেই।
কিন্তু ও জেনেরাল নয়; ও অসাধারণ। সাধারণদের সাথে ওর তুলনা অমূলক।


আজ উচ্চ-মাধ্যমিকের রেসাল্টের দিন। আমরা সবাই চিন্তিত। রাজেশ পর্যন্ত ভয় কম্পমান। কিন্তু আমি জানি কার হৃদয় ভয়ের একটি কণাও প্রবেশ করতে পারেনি।

সে পারবে। সে জানে, আমি জানি; রাজেশ প্রকাশ করে না; তবু ও নিশ্চয়ই জানে; সে পারবে। হয়তবা ইশকুলের শেষ পরীক্ষায় ও রাজেশকে মাৎ দিয়ে দেবে; অথবা হয়ত জীবনের পরীক্ষায়। কিন্তু যখন যেভাবেই হোক; আমি জানি, সে পারবে।

-sabyasachi mitra 1/7/08 (best viewed in internet explorer)